৪৯ বছর বয়সী এ ‘ভিক্ষুক’ মুম্বাই এর পোরেল এলাকাতে ভিক্ষা করেন
যারা ভিক্ষাবৃত্তি করে জীবনযাপন করে তারা মাসে কত টাকা রোজগার করতে পারে? ধারণা আছে? সে ধারণা অবশ্য আমাদের বেশির ভাগেরই না থাকাটা একদমই স্বাভাবিক। কিন্তু তবুও অনুমান করে বলা যেতেই পারে একজন ভিক্ষুক ভিক্ষা করে মাসে সর্বোচ্চ ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা আয় করতে পারে, তাই নয় কী?
কিন্তু ভাবা যায় এমন ভিক্ষুকও আছে যাদের মাসিক আয় একজন সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীর চাইতেও বেশি, এমনকি বিলাসবহুল জীবনযাপনও করেন।
ভারতের এমনই এক জন “ধনী” ভিক্ষুক হলেন ভরত জৈন। আনন্দবাজারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভরত জৈনই ভারতের সবচেয়ে “ধনী ভিক্ষুক”।
৪৯ বছর বয়সী এ “ধনী ভিক্ষুক” মুম্বাই এর পোরেল এলাকাতে ভিক্ষা করে থাকেন। তার মাসিক আয় প্রায় ৮৭ হাজার টাকা। এমনকি, তিনি দু’টি অ্যাপার্টমেন্টেরও মালিক। এক একটি অ্যাপার্টমেন্টের দাম ৮০ লাখ টাকারও বেশি। ভিক্ষাবৃত্তি করা ছাড়াও তার একটি দোকানও রয়েছে, দোকান ভাড়া হিসেবে তিনি মাসে সাড়ে ১১ হাজার টাকা করে পান।
ভিক্ষাবৃত্তি করেও ধনীর তালিকায় রয়েছেন কলকাতার লক্ষ্মী দাস। লক্ষ্মী দাসের মাসিক আয় প্রায় ৩৫ হাজার টাকা। এছাড়াও তার ব্যাংক একাউন্টে জমা রয়েছে বিপুল টাকা।
মতামত দিন