লালমনিরহাটের ম্যাচেরঘাট সীমান্তে শনিবার ভোর সাড়ে ৪টার দিকে বিএসএফের গুলিতে আসাদুল নিহত হন
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলা সীমান্তে গুলিতে নিহত আসাদুল হকের (৩০) লাশ ৩৬ ঘণ্টা পরও ফেরত দেয়নি ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)।
উপজেলার পাটগ্রামের বাউরা ইউনিয়নের নবীনগর ম্যাচেরঘাট সীমান্তে শনিবার ভোর সাড়ে ৪টার দিকে বিএসএফের গুলিতে আসাদুল নিহত হয় বলে পুলিশ জানায়।
নিহত আসাদুল হক বাউরা ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের নবীনগর এলাকার কাঠ ব্যবসায়ী মতিয়ার রহমান কদমার ছেলে।
নিহতের স্ত্রী সোনালী বেগমের দাবি, দুই সন্তানের বাবা আসাদুল হক কুলির কাজ করতেন।
তবে বাউরা ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোজাম্মেল হক ও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) দাবি, আসাদ দিনে কুলির কাজ করলেও রাতে সীমান্ত দিয়ে গরু পারাপারের কাজ করতো।
রংপুর-৫১ বিজিবি ব্যাটালিয়নের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, "আসাদুল হক নিহতের ঘটনায় বিএসএফকে কড়া প্রতিবাদপত্র দিয়ে লাশ ফেরৎ চাওয়া হলেও বিএসএফর পক্ষ থেকে রবিবার বিকাল ৫টা পর্যন্ত কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি"।
তবে তাদের সাথে যোগাযোগ অব্যাহত আছে বলে জানান এই বিজিবি কর্মকর্তা।
মতামত দিন